• E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৮ অপরাহ্ন

×

বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৬ দফার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়,নগর আ‘লীগের আলোচনা সভায় সিটি মেয়র

  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
  • ৩২ পড়েছেন

বিজ্ঞপ্তিঃ
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৬ দফার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়। ৬ দফাকে বলা হয় বাঙালির মুক্তির সনদ বা ম্যাগনাকার্টা। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সব সময়ই দেশ জাতির কথা মাথায় রেখে রাজনীতিতে কর্মসূচী দিয়েছেন। সেদিন জাতির কল্যাণের কথা বিবেচনা করেই বঙ্গবন্ধু ৬দফা ঘোষণা করেছিলেন। তাঁর ঘোষিত ৬ দফাকে সেসময়ে একমাত্র ন্যাপ সমর্থন করলেও অন্য কোন দলই সমর্থন জানায়নি। তিনি বলেন, ৬ দফার কারণে আজ আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। এই স্বাধীনতার সুফল আজ সবাই ভোগ করছে। অথচ একটি কূচক্রি মহল বাঙালির বন্ধু বঙ্গবন্ধুকে অকারণে হত্যা করে জাতির সে কাঙ্খিত অর্জনকে ভূলুন্ঠিত করার ষড়যন্ত্র করেছিলো। সকল ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে আজ ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করেছেন। এ সকল মর্যাদা, ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং উন্নয়ন সবকিছুর একমাত্র দাবিদার হচ্ছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যারা এই অকাট্য সত্যকে অস্বীকার করতে চায় তারা ইতিহাসের আস্তাকূড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, প্রকৃতপক্ষে পূর্ব বাংলার বাঙালিদের চূড়ান্ত রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনের হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায় ৬ দফার দাবিগুলো। ৭ জুন বাঙালির স্বাধীনতা, স্বাধিকার ও মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসের অন্যতম মাইলফলক। মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে যেসব আন্দোলন বাঙালির মনে স্বাধীনতার চেতনা ও স্পৃহাকে জাগিয়ে তুলেছিল তার মূলেই ছিলো ছয় দফা। এই ছয় দফা আন্দোলনের পথ বেয়েই ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনে বাঙালির অবিস্মরণীয় বিজয়, একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, ২৫ মার্চের গণহত্যা এবং ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার পথ ধরে দেশ মুক্তিযুদ্ধের পথে এগিয়ে যায়। ১৬ ডিসেম্বর ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।

শুক্রবার (৭ জুন) বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনা সভায় আরো বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, সহ-সভাপতি মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু। মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসমেয় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, জাহাঙ্গীর হোসেন খান, কামরুল ইসলাম বাবলু, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, তসলিম আহমেদ আশা, মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোশাররফ হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মনিরুজ্জামান খান খোকন, এস এম আকিল উদ্দিন, চ ম মুজিবুর রহমান, শেখ জাহিদুল ইসলাম, বাবুল সরদার বাদল, আব্দুল হাই পলাশ, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মীর মো. লিটন, মো. শিহাব উদ্দিন, তকদীরে এলাহী, মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, মো. আমির হোসেন, মো. মোক্তার হোসেন, পারভিন ইলিয়াছ, মল্লিক নওশের আলী, জেসমিন সুলতানা শম্পা, গোলাম হায়দার বুলবুল, নজরুল ইসলাম, মো. ফারুক হোসেন, খান মো. কবির, মো. শামীমুর রহমান শামীম, হাফেজ আব্দুর রহীম, হাবিবুর রহমান দুলাল, সঞ্জয় কর্মকার, কবীর পাঠান, শাকিল আহমেদ, মেহজাবীন খান, রেজওয়ানা প্রধান, মমতাজ বেগম, মাজহারুল ইসলাম লেলিন, মো. শহীদুল হাসান, এম হাসিব সবুজ, শরিফুল ইসলাম অভি, জব্বার আলী হীরা, ইবনুল হাসান, মাহমুদুর রহমান রাজেস, সালমান ফারসিসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA